চলো না ঘুরে আসি অজানাতে! অনুসন্ধানী মনের জানালা খুলতে বা ভ্রমণপিপাসু মনের ক্ষুধা মেটাতে আমরা সবাই প্রতি বছর কোনো না কোনো দর্শনীয় স্থানে ঘুরতে বের হই। ভ্রমন যাদের নেশা,
বেড়ানোর সুযোগ এলে তারা পাখা মেলে উড়িয়ে দেন মনের পর্যটক সত্ত্বাকে।
বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চল; যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার গৌরিঘোনা ইউনিয়নের ভরত ভায়নায় অবস্থিত ভরতের দেউল পর্যটকদের জন্য হতে পারে একটি দর্শণীয় স্থান। উপজেলা সদর হতে ১৯ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব কোন ভদ্রানদীর তীরে গৌরিঘোনা ইউনিয়নের ভরতভায়না গ্রামে ভরতের দেউল অবস্থিত।
রাজা দশরথের দ্বিতীয় স্ত্রী রানী কৈকেয়ীর গর্ভজাত পুত্র ভরত রাজার নাম অনুসারে ভরতের দেউল নামকরণ করা হয় বলে জনশ্রুতি রয়েছে।
খুলনা-যশোর সীমান্তে কেশবপুর উপজেলার ভদ্রা নদীর পশ্চিম তীরে ঐতিহাসিক ও প্রাচীন যুগের অনেক নিদর্শন নিয়ে ইতিহাস আর ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবে কালের স্বাক্ষী হয়ে প্রায় আঠারো’শ বছর আগে থেকে সগৌরবে মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে ভরত রাজার এই দেউল।
বেড়ানোর সুযোগ এলে তারা পাখা মেলে উড়িয়ে দেন মনের পর্যটক সত্ত্বাকে।
বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চল; যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার গৌরিঘোনা ইউনিয়নের ভরত ভায়নায় অবস্থিত ভরতের দেউল পর্যটকদের জন্য হতে পারে একটি দর্শণীয় স্থান। উপজেলা সদর হতে ১৯ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্ব কোন ভদ্রানদীর তীরে গৌরিঘোনা ইউনিয়নের ভরতভায়না গ্রামে ভরতের দেউল অবস্থিত।
রাজা দশরথের দ্বিতীয় স্ত্রী রানী কৈকেয়ীর গর্ভজাত পুত্র ভরত রাজার নাম অনুসারে ভরতের দেউল নামকরণ করা হয় বলে জনশ্রুতি রয়েছে।
খুলনা-যশোর সীমান্তে কেশবপুর উপজেলার ভদ্রা নদীর পশ্চিম তীরে ঐতিহাসিক ও প্রাচীন যুগের অনেক নিদর্শন নিয়ে ইতিহাস আর ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবে কালের স্বাক্ষী হয়ে প্রায় আঠারো’শ বছর আগে থেকে সগৌরবে মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে ভরত রাজার এই দেউল।
কীভাবে যাবেনঃ
ভরতের দেওল দেখতে হলে আপনি যেখানে থাকেন না কেন, আপনাকে প্রথমে খুলনার জেলার চুকনগরে আসতে হবে।
সেখান থেকে ভ্যান, ইঞ্জিনচালিত ভ্যান অথবা মোটরসাইকেলে করে আপনাকে ভরত ভায়না নামক স্থানে যেতে হবে।
সেখানে যাওয়ার পর যে কাউকে জিজ্ঞেস করলে বলে দেবে ভরতের দেউল কোথায়।
সৌন্দর্যের দিক থেকে কোনো কমতি নেই স্থাপনাটির।
ভরতের দেওল দেখতে হলে আপনি যেখানে থাকেন না কেন, আপনাকে প্রথমে খুলনার জেলার চুকনগরে আসতে হবে।
সেখান থেকে ভ্যান, ইঞ্জিনচালিত ভ্যান অথবা মোটরসাইকেলে করে আপনাকে ভরত ভায়না নামক স্থানে যেতে হবে।
সেখানে যাওয়ার পর যে কাউকে জিজ্ঞেস করলে বলে দেবে ভরতের দেউল কোথায়।
সৌন্দর্যের দিক থেকে কোনো কমতি নেই স্থাপনাটির।
No comments:
Post a Comment