কলকাতার জোঁড়াসার্কোর বিখ্যাত বাঙালী পরিবারে জন্ম নোবেল বিজয়ী কবির আদি নিবাস ছিল খুলনার রুপসা নদীর অপর পাড়ের পিঠাভোগ গ্রামে।
সেখানে বাংলাদেশ প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের অধীনে আছে প্রাচীন কিছু স্থাপনা।
অন্যদিকে কবি পত্নী মৃণালিনী দেবীর বাবার বাড়ী খুলনা জেলার ফুলতলা থানাতে।
যৌবনে কবি জমিদারী পরিচালনা করতে অবস্থান করেছেন বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে।
শুধু কি জমিদারী পরিচালনা।
কুষ্টিয়া শহরে তিনি একটি ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান ও খুলেছিলেন, সেখানেও আছে কবি স্মৃতির " টগর লজ"।
কুষ্টিয়া বড় বাজার রেল লাইন পার হবার পর হাতের বামে কবি আজিজুল হক রোডে অবস্থিত এই স্থাপনাটি।
এছাড়া কুষ্টিয়ার গড়াই নদীর অপর পারে শিলাইদহ গ্রামে অবস্থিত আছে " রবীন্দ্র কুঠিবাড়ী"।
যেখানে বসে কবি রচনা করেছেন তাঁর বিশাল সাহিত্য কর্মের একটা অংশ।
এছাড়া সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুরে অবস্থিত আছে রবীন্দ্র কাছারী বাড়ী।
যেখানেও অবস্থানে কবি রচনা করেছেন তাঁর বিশাল সাহিত্য কর্মের কিছু অংশ।
তবে নওগাঁ জেলার আত্রাই থানার পতিসর গ্রামে রয়েছে কবির বৃহৎ কর্ম।
এখানেই তিনি শিক্ষা আর কৃষি উন্নয়নে স্কুল, কৃষি ব্যাংক আর চিকিৎসার জন্যে ফ্রী হাসপাতাল তৈরী করেছেন।
এমনকি কবি তাঁর নোবেল পুরস্কার বিজয়ের অর্থ খরচ করে গেছেন অবহেলিত, নিরীহ মানুষের কল্যাণে।
এখানেই তিনি রচনা করেছেন তাঁর বিশাল সাহিত্য কর্মের একটি বড় অংশ।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতামহ এবং ঠাকুর পরিবারের উজ্জ্বল নক্ষত্র দ্বারকানাথ ঠাকুর 1831 সালে এই অঞ্চলে জমিদার ক্রয় করার পর 1891 সালে কবি জমিদার হয়ে এসেছিলেন এই অঞ্চলে।
নাগর নদীর বুকে পাল তোলা বজরা নৌকা যোগে কবি ঘুরে বেড়িয়েছেন বিল অঞ্চলের বিভিন্ন গ্রামে।
খুব কাছ থেকে উপলব্ধি করেছেন তাদের দুঃখ, কষ্ট, বেদনা আর হতাশা।
পোকা মাকড়ের মতো বাস করা মানুষ গুলোর ছিল না শিক্ষা, চিকিৎসা ও খাবার।
এখানেই তিনি শিক্ষা আর কৃষি উন্নয়নে স্কুল, কৃষি ব্যাংক আর চিকিৎসার জন্যে ফ্রী হাসপাতাল তৈরী করেছেন।
এমনকি কবি তাঁর নোবেল পুরস্কার বিজয়ের অর্থ খরচ করে গেছেন অবহেলিত, নিরীহ মানুষের কল্যাণে।
এখানেই তিনি রচনা করেছেন তাঁর বিশাল সাহিত্য কর্মের একটি বড় অংশ।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতামহ এবং ঠাকুর পরিবারের উজ্জ্বল নক্ষত্র দ্বারকানাথ ঠাকুর 1831 সালে এই অঞ্চলে জমিদার ক্রয় করার পর 1891 সালে কবি জমিদার হয়ে এসেছিলেন এই অঞ্চলে।
নাগর নদীর বুকে পাল তোলা বজরা নৌকা যোগে কবি ঘুরে বেড়িয়েছেন বিল অঞ্চলের বিভিন্ন গ্রামে।
খুব কাছ থেকে উপলব্ধি করেছেন তাদের দুঃখ, কষ্ট, বেদনা আর হতাশা।
পোকা মাকড়ের মতো বাস করা মানুষ গুলোর ছিল না শিক্ষা, চিকিৎসা ও খাবার।
জমিদার কবি তাঁর দরদী মনে উপলব্ধি করেছেন তাঁর নিরীহ প্রজাদের।
যার কারণে জমিদার আর প্রজার মধ্যে গড়ে উঠা সম্পর্কে কবি বিলিন হয়েছেন প্রজার হৃদয়ে।
ঈশ্বররুপী কবি অসহায় মানুষের কল্যাণে খরচ করেছেন নিজের টাকা।
তেমনি সেই স্থাপনা ঘুরে এলাম।
যার কারণে জমিদার আর প্রজার মধ্যে গড়ে উঠা সম্পর্কে কবি বিলিন হয়েছেন প্রজার হৃদয়ে।
ঈশ্বররুপী কবি অসহায় মানুষের কল্যাণে খরচ করেছেন নিজের টাকা।
তেমনি সেই স্থাপনা ঘুরে এলাম।
নওগাঁ জেলার আত্রাই থানার পতিসর গ্রামে নাগর নদীর তীরে অবস্থিত এই স্থাপনাটি।
বাংলাদেশ সরকার এখানে প্রচুর টাকা খরচ করে অনেক সুন্দর একটা পরিবেশ গড়ে তুলেছেন।
এখনও আছে কবির প্রতিষ্ঠিত স্কুল, দাতব্য চিকিৎসালয়, কৃষি ব্যাংক।
নিদিষ্ট টিকিটের বিনিময়ে প্রবেশ দেখা মিলবে কবির জীবনের বিভিন্ন স্মৃতি নিয়ে গড়ে তোলা জাদুঘর।
কবি পরিবারের প্রতিষ্ঠিত দ্বিতল বাড়ীতে গড়ে তোলা হয়েছে এই জাদুঘরটি।
রাত্রি যাপনের জন্য আছে বাংলো।
এখানে রবীন্দ্র ঠাকুরের বিভিন্ন স্মৃতি উপলক্ষে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠান।
আশা করি আপনার ভালো লাগবে।
পরিবার - পরিজন নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন।
বাংলাদেশ সরকার এখানে প্রচুর টাকা খরচ করে অনেক সুন্দর একটা পরিবেশ গড়ে তুলেছেন।
এখনও আছে কবির প্রতিষ্ঠিত স্কুল, দাতব্য চিকিৎসালয়, কৃষি ব্যাংক।
নিদিষ্ট টিকিটের বিনিময়ে প্রবেশ দেখা মিলবে কবির জীবনের বিভিন্ন স্মৃতি নিয়ে গড়ে তোলা জাদুঘর।
কবি পরিবারের প্রতিষ্ঠিত দ্বিতল বাড়ীতে গড়ে তোলা হয়েছে এই জাদুঘরটি।
রাত্রি যাপনের জন্য আছে বাংলো।
এখানে রবীন্দ্র ঠাকুরের বিভিন্ন স্মৃতি উপলক্ষে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠান।
আশা করি আপনার ভালো লাগবে।
পরিবার - পরিজন নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন।
No comments:
Post a Comment